FEATUREDGeneralIndiaSambad Matamat

অকাল বোধন ও আজকের দুর্গাপূজা

দিলীপ চক্রবর্ত্তী

দেবভাষা সংস্কৃত ভাষা থেকে  ‘অকাল’ ও ‘বোধন’ শব্দদুটি বাংলা ভাষায় তৎসম শব্দ হিসেবে গৃহীত  হয়েছে। ‘অকাল’ শব্দের অর্থ ‘অসময়, শুভকর্মের অযোগ্য কাল বা অনুপযুক্ত কাল’। অন্যদিকে ‘বোধন’ শব্দটির অর্থ ‘উদ্বোধন, নিদ্রাভঙ্গকরণ, বা জাগান’ ‘অকালবোধন’ শব্দবন্ধটির অর্থ ‘অসময়ে বোধন বা জাগরণ, (হিন্দু সংস্কারে) অসময়ে দেবী দুর্গার আরাধনা’।

যে সময় (শ্রাবণ হতে পৌষ)  দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হয় সে সময় সূর্যের গতি দক্ষিন দিক দিয়ে হয় এবং এ সময়কে দক্ষিনায়ণ রূপে গণ্য করা হয়ে থাকে। অপর ছয় মাস (মাঘ থেকে আষাঢ়) সূর্যের গতি উত্তর দিক থেকে হয় এবং এ সময়কে উত্তরায়ণ বলা হয়। উত্তরায়ণ দেবতাদের দিন এবং দক্ষিণায়ণ দেবতদের রাত্রি। দেবী দুর্গা (পার্বতী) নিদ্রায় মগ্ন থাকেন বলে তাঁহার বোধন করে পূজা করতে হয়। অর্থাৎ নিদ্রিত দেবীকে জাগ্রত (অর্থাৎ বোধন) করে তাঁর পূজা করতে হয়।  সাধারণত ষষ্ঠীতেই বোধন আরম্ভ হয়, পূজার পূর্ব্বদিন সায়ংকালে ষষ্ঠী না থাকিলে ও তৎপূর্ব্বদিনে থাকিলে তৎপূর্ব্বদিনেই বোধন হয়।

হিন্দু পত্রিকা অনুসারে দুর্গাপূজার বিধিসম্মত সময়কাল হল চৈত্র মাস এবং  এ পূজা বাসন্তীপূজা নামে পরিচিত।[৬] হিন্দু পুরাণে উল্লিখিত হয়েছে, রাজা সুরথ ও সমাধি বৈশ্য দুর্গাপূজা করেছিলেন বসন্তকালেই। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ গ্রন্থে রয়েছে, রাজা সুরথ চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী ও নবমী তিথিতে শাস্ত্রবিধিমতে দেবী দুর্গতিনাশিনীর (পার্বতী) পূজা করেছিলেন। বসন্তকাল উত্তরায়ণের অন্তর্গত। উত্তরায়ণে দেবতারা জাগ্রত থাকেন বলে বাসন্তীপূজায় বোধনের প্রয়োজন হয় না।

রামচন্দ্রের দুর্গাপূজার কোন নির্দিষ্ট বিধান নেই। সেজন্যই হয়ত বাংলায় অকাল বোধনের কোন নির্দিষ্ট কোন “ভাব” নেই। কৃত্তিবাস ওঝার দৌলতে অবশ্য আমরা শিশুকাল থেকেই অকালবোধনের কথা শুনে এসেছি। তিনি অত্যন্ত নিপূণভাবে সবিস্তারে রামচন্দ্রের দুর্গাপূজার বিবরণ দিয়েছেন। সে বিবরণ অনেকটা এ রকম ছিল। অপহৃত পত্নী সীতাকে উদ্ধার প্রকল্পে বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে শ্রী রামচন্দ্র লঙ্কা আক্রমণ করেছিলেন। রামচন্দ্র ভ্রাতা লক্ষণ ও বিপুল সৈন্য বাহিনীর সাহায্যে লংকার সকল বড় বড় বীরদের নিধন করেছেন। তখন শ্রান্ত ও বিদ্ধস্ত রাবণ একা কোনক্রমে লঙ্কপুরী রক্ষা করে চলেছেন। এমন সময় একবার হনুমানের হাতে প্রচন্ড প্রহারে রাবণ জ্ঞান হারালেন। অবস্থা বেগতিক বুঝে শ্রীরাবণ তখন মাতা অম্বিকার স্তব শুরু করে দিল। রাবণের কাতর প্রার্থণায় দেবী হৈমবতীর দয়া হল। তিনি কালীরূপে আবির্ভূত হয়ে রাবণকে নিজ ক্রোড়ে নিয়ে দিলেন অভয়বার্ত্তা। শয়তান রাবণকে দেওয়া দেবী কালীর অভয়বাণী সকল দেবদেবীদের মনে ভয় ও উৎকন্ঠার সৃষ্টি করল। এই দুঃসংবাদে স্বয়ং শ্রীরামচন্দ্র প্রমাদ গুনলেন। বীর ইন্দ্র ব্রহ্মার কাছে গিয়ে রাবণকে দমন করার জন্য প্রার্থণা করলেন। সকলের প্রার্থণায় সন্তুষ্ট হয়ে দেবাদিদেব ব্রহ্মা শ্রীরামচন্দ্রকে উপদেশ দিলেন – দুর্গাপূজা করো, এ ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। শ্রীরামচন্দ্র উৎকন্ঠাসহ জানালেন – তা কেমন করে হবে, কারণ দুর্গাপূজার প্রশস্ত সময় হল বসন্তকাল, এখন হল শরৎকাল, আর শরৎকাল হল অকাল, তা ছাড়া বিধান হল অকালবোধনে নিদ্রাভঙ্গের পবিত্র সময় হলো কৃষ্ণানবমীতে। তা ছাড়া সুরথরাজা পূজা শুরু করেছিলেন প্রতিপদে, তা হলে এখন পূজা করব কি ভাবে?   ব্রহ্মা বললেন, “আমি ব্রহ্মা, বিধান দিচ্ছি, শুক্লাষষ্ঠীতে বোধন করো।” শুনে রাম মহাখুশি হলেন। দেবাদিদেব ব্রহ্মার আদেশে শ্রীরামচন্দ্র দেবী দুর্গার অকালবোধনের প্রস্তুতি নিলেন। শ্রীরামচন্দ্র নিজে দেবী দুর্গার মৃন্ময়ী প্রতিমা তৈরী করে পূজা করেছিলেন। ষষ্ঠীর সন্ধায় বেল গাছের তলায় হল দেবীর বোধন। অধিবাসের সময় রাম স্বহস্তে বাঁধলেন নবপত্রিকা। শ্রীরাম চণ্ডীপাঠ করে উৎসব করলেন । এই সপ্তমীর দিন সকালে স্নান করে রাম ‘বেদবিধিমতে’ পূজা করলেন। অষ্টমীর দিনও তাই। অষ্টমী-নবমীর সন্ধিক্ষণে রাম সন্ধিপূজা করলেন। দুই দিনই রাতে চণ্ডীপাঠ করা হয়েছিল।

বহুরকম বনফুল ও বনফলে পূজার আয়োজন হল। ‘তন্ত্রমন্ত্রমতে’ পূজা হল। কিন্তু শ্রীরামচন্দ্র দেবীর দর্শন পেলেন না। তখন বিভীষণ উপদেশ দিলেন – নীলপদ্মে পূজা করলে দেবী নিশ্চয় পরিতুষ্ট হয়ে দর্শন দেবেন। নীলপদ্ম, সে তো বড় দুর্লভ, ধরাধামে একমাত্র দেবীদহ হ্রদেই নীলপদ্ম প্রস্ফুটিত হয়, আর সে হ্রদ তো লঙ্কা থেকে বহু দূরে, এ বিপদের কথা শুনে হনুমান আর স্থির থাকতে পারলেন না, এক নিমেষে দেবীদহ হ্রদ থেকে এনে দিলেন একশত আটটি নীল পদ্ম। কিন্তু পূজার মুহূর্তে রাম দেখতে পেলেন একটি ফুল কম পরেছে, তাই তিনি তাঁর নিজের নীলপদ্মের মত একটি চক্ষুকেই নিবেদন করতে উদ্যত হলেন, তখন দেবী কাত্যায়নী শ্রীরামচন্দ্রের হস্ত ধরে বাধা দিলেন। রাবণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ না করার জন্যই দেবী দুর্গা ছলনা করে একটি নীল পদ্ম লুকিয়ে রেখেছিলেন, কিন্তু শ্রীরামের একাগ্রতা ও অসীম ভক্তির কাছে দেবী দুর্গার পরাজয় হলো, বাধ্য হয়ে দেবী দুর্গা  শ্রীরামচন্দ্রকে রাবণ বধের বর প্রদান করলেন। দেবী দুর্গার বর লাভ করে শ্রীরামচন্দ্র অকাল বোধনের মহাসপ্তমীতে যুদ্ধে লিপ্ত হন এবং মহাস্টমী ও মহানবমীর সন্ধিক্ষণে শ্রী রাবণকে বধ করতে সক্ষম হন। এ সময়েই অকাল বোধনের সন্ধিপূজা করা হয়ে থাকে। আর মহাদশমীর দিন রাবণকে চিরশয্যায় অর্থাৎ দাহ করা হয়েছিল।   এরপর রাম দশমীপূজা সমাপ্ত করে মৃন্ময়ীদুর্গাপ্রতিমার বিসর্জন দিয়ে অকাল বোধন সমাপ্ত করেন।

বাল্মীকির রামায়নে কিন্তু শ্রীরামচন্দ্রের দুর্গাপুজার কোন বিবরণ নেই। আছে দেবীভাগবতপুরান ও কালিকাপুরাণে। খ্রিস্টীয় নবম ও দ্বাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে লেখা হয়েছিল এই দুই পুরাণ। একাদশ শতাব্দীতেও দুর্গাপূজার ব্যাপক প্রচলন ছিল এবং এ দুর্গাপূজা ছিল বাঙালির জীবনের প্রধান উৎসব।

বাংলার প্রথম দুর্গাপূজা

বাংলার প্রথম দুর্গাপূজা অনুষ্ঠানের সূচনা হয়েছিল ১৫০০ শতকের শেষের দিকে। কথিত আছে মালদহ বা দিনাজপুরের রাজা বা কোন জমিদারের সৌজনেই দুর্গাপূজা শুরু হয়েছিল। অপর একটি সুত্র অনুযায়ী বাংলার প্রথম দুর্গাপূজা করেছিলেন তাহেরপুরের রাজা কংসনারায়ণ, অপরপক্ষের দাবি নদিয়ার রাজা ভবানন্দ মজুমদার ১৬০৬ খ্রীষ্টাব্দের শরৎকালে প্রথম দুর্গাপূজার অনুষ্ঠান শুরু করেছিলেন।  

প্রথম “বারো-ইয়ারী” দুর্গাপূজা 

হুগলীজেলার গুপ্তিপাড়ার বারজন বন্ধুমিলে ১৭৯০ সালে যে দুর্গাপূজা করেন, সেটাই প্রথম সার্বজনীন পূজা বলে মনে করা হয়। বারজন বন্ধু মিলে পূজার আয়োজন করলেও এ পূজার ব্যয়ভার বহন করছিলেন সম্মিলিতভাবে সকল গ্রামবাসীগণ। 

কাশিমবাজারের রাজা হরিনাথ তাঁর মুর্শিদাবাদের পৈতৃকভবনে ১৮২৪ থেকে ১৮৩১ সন পর্যন্ত দেবী দুর্গার পূজা করেছিলেন। গবেষক সোমেন্দ্র চন্দ্র নন্দীর মতে রাজা হরিনাথ ১৮৩২ সনে কলকাতার প্রথম “বারো-ইয়ারী” পূজার অনুষ্ঠান করেছিলেন। কালক্রমে ভাষার বিবর্তনে “বারো-ইয়ারী”র পরিবর্তন হয়ে যায় “বারোয়ারী” শব্দে। (In an article ‘Durga Puja: A Rational Approach’ written by Somendra Chandra Nandi and was published in The Statesman Festival, 1991.)

১৯১০ সনে “বারো-ইয়ারী” দুর্গাপূজা “সার্ব্বজনীন দুর্গাপূজা” হিসাবে নতুন নাম লাভ করে। “সনাতন ধর্মোৎসাহিনী সভা” কলকাতার বাগবাজারে এ প্রথম ও প্রকৃত “সার্ব্বজনীন দুর্গোৎসব” আয়োজন করার প্রকৃত দাবীদার। “সার্ব্বজনীন” কর্তৃত্ব ও ব্যয় ভার বহনের নজির সৃষ্টি করে হয়েছিল কলকাতার প্রথম “সার্ব্বজনীন দুর্গোৎসব”।  এম,ডি, মুথুকুমারস্বামী এবং মলি কৌশাল এর “ Folklore, Public Sphere, and Civil Society” তে দাবী করা হয়েছে  – সার্ব্বজনীন দুর্গোৎসব বাঙালি হিন্দু কৃষ্টি ও সংস্কৃতির উপর গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে বিগত ১৮ ও ১৯ শতাব্দী কালে।

সুকান্ত চৌধুরীর “.Calcutta: the Living City, Vol. 1: The Past” এ বলা হয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বহু বহু কর্ণধার এসব দুর্গা পূজায় সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেছিলেন। কোম্পানীর অডিটর জেনারেল শ্রী জন চিপস তাঁর বীরভূমের অফিসে দুর্গা পূজা করেছিলেন। এমন কি ১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী “থ্যাঙ্কস গিভিং পূজা”র আয়োজন করেছিল, এটি অবশ্য কোম্পানীর একটি রাজনৈতিক চাল বলেই মনে করা হয়। তবে এ ঘটনায় এটাই প্রমাণিত হয় যে বাঙালির দুর্গাপূজা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কাছেও গুরুত্ব লাভ করেছিল। তবে কবে ইংল্যান্ডে নিয়মিতভাবে  দুর্গাপূজা শুরু হয়েছে তা সঠিকভাবে এখনও জানা যায়নি। কিন্তু বর্ত্তমানে শুধুমাত্র লন্ডনেই প্রায় ২৫টি দুর্গাপূজা হয়ে থাকে এবং কয়েক বৎসর যাবৎ লন্ডনের টেমস নদীতে দুর্গা প্রতিমার বিসর্জনও দেওয়া হচ্ছে। 

অমিতাভ বাগচীর লেখাDurga Puja in the US: Beginning and Evolution থেকে জানা যায় যে উত্তর আমেরিকায় ১৯৭০ সাল থেকে শিকাগো শহরে দুর্গাপূজা শুরু হয়। সমাজসেবী প্রবীর রায় জানান – ১৯৬৯ সনে ঘট সহযোগে দুর্গাপূজা করা হলেও নিউ ইয়র্ক শহরের প্রথম দুর্গাপূজাটিও শুরু হয় ১৯৭০ সালে কলোম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রাঙ্গনে। বর্ত্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে কমবেশী ষাটটির মত দুর্গাপূজার অনুষ্ঠান ও উৎসব পালন করা হয়ে থাকে। প্রকৃতপক্ষে “বঙ্গ সম্মেলন” ভিন্ন দুর্গাপূজাই হল আমেরিকায় বাঙালির সর্ববৃহৎ উৎসব।   

কানাডার রথীন ঘোষের লেখা “The Tales of a City”তে উল্লেখ করা হয়েছে যে ১৯৭৩ সালে কানাডার টরেন্টোতেই প্রথম দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, আর পূজার আয়োজন করেছিল “প্রবাসী” ও “বেঙ্গলী কালচারাল এসোসিয়েসন অফ টরেন্টো। মা দুর্গার দুটি প্রতিমাই আনা হয়েছিল কলকাতা থেকে। বর্ত্তমানে টরেন্টো শহরে প্রায় দশটি সংস্থা দুর্গাপুজা করে থাকে প্রতি বছর। তা ছাড়া বর্ত্তমানে অটোয়া,এডমান্টন, হ্যালিফ্যাক্স ক্যালগিরি ইত্যাদি শহর মিলিয়ে আরও ১৫টির মত স্থানে দেবী আগমনীর পূজা ও উৎসব পালিত হয়ে থাকে।

বেশ কিছু দশক আগে থেকেই দক্ষিন আফ্রিকার কেপ টাউনে ও ওয়েস্টার্ন কেপে দুর্গাপূজা হচ্ছে। কয়েক বৎসর আগে থেকে উগান্ডাতে “বেঙ্গলী এসোসিয়েশন অফ উগান্ডা” দুর্গাপূজা করতে শুরু করেছে। সাউথ আমেরিকার বিভিন্ন দেশেও সংখ্যায় কম হলেও আজ দুর্গাপূজা শুরু হয়ে গেছে।  সুদূর নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া বা বালি সকল স্থানেই বাঙালিরা তাদের দেবী দুর্গাদেবীর আরাধনার ব্যবস্থা করে ফেলেছে। দেবী দশভূজা বর্তমানে পৃথিবীর সকল মহাদেশেই আবির্ভাব হয়ে মানবজাতিকে তাঁর আশির্ব্বাদ বিতরণ করে চলেছেন।

কৃতজ্ঞতা স্বীকার–

১। রামায়ণ: কৃত্তিবাস বিরচিত, হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা।

২। কালিকাপুরাণম্, পঞ্চানন তর্করত্ন সম্পাদিত, নবভারত পাবলিশার্স, কলকাতা।

৩। পূজা-বিজ্ঞান, স্বামী প্রমেয়ানন্দ, উদ্বোধন কার্যালয়, কলকাতা, এবং আরো অনেক গবেষক লেখক

৪। অমিতাভ বাগচীর লেখা – Durga Puja in the US: Beginning and Evolution

৫ । রথীন ঘোষ – The Tales of a City

৬ । প্রবীর রায়

বিশেষ জ্ঞ্যাতব্য

সংস্কৃত হল একটি ঐতিহাসিক ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা এবং হিন্দু ও বৌদ্ধধর্মের পবিত্র “দেবভাষা”। বর্তমানে সংস্কৃত ভাষা ভারতের ২২টি সরকারী ভাষার অন্যতম এবং উত্তরাখন্ড রাজ্যের অন্যতম সরকারী ভাষা।  (Pic courtesy: Indian Express.com)

One thought on “অকাল বোধন ও আজকের দুর্গাপূজা

  • Bidita Bhattacharya Chakraborty

    খুব সুন্দর লেখা দিলীপ দা।ঋদ্ধ হলাম।

    Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published.